জাতীয়করণ হওয়া সরকারি মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন। তারা সরকারিকরণ হওয়া বিদ্যালয়গুলোতে বেতন সুরক্ষা ও গ্রেডেশন ব্যবস্থা না থাকায় এবং বদলির সুযোগ সীমিত থাকায় অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তাদের অভিযোগ, দেশে সরকারিকরণ হওয়া ৩৬৩টি স্কুল ও কলেজের মধ্যে মাত্র ৪৭টি বেতন সুরক্ষা সুবিধা পেয়েছে। বাকি ৩১৬টি স্কুলের শিক্ষকরা এখনো অ্যাডহক ভিত্তিতে বেতন-ভাতা পাচ্ছেন। শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সরকারিকৃত মাধ্যমিক সহকারী শিক্ষক পরিষদ আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ অসন্তোষের কথা জানানো হয়। শিক্ষকরা ‘আত্তীকরণ বিধিমালা ২০২৪’র কিছু অসঙ্গতি সংশোধন ও ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করার জোর দাবি জানান। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে সংগঠনের সভাপতি ছিদ্দিক আহম্মেদ বলেন, দেশের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাব্যবস্থার মানোন্নয়ন এবং শিক্ষক সমাজের দীর্ঘদিনের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ২০২৪ সালে সরকারিকৃত মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়...