যুক্তরাষ্ট্র তার পররাষ্ট্রনীতিতে গণতন্ত্র এবং মানবাধিকারকে অগ্রাধিকার দেয়। তারা বিভিন্ন এনজিও এবং সিভিল সোসাইটি গ্রুপকে আর্থিক সহায়তা দিয়ে থাকে, যারা গণতান্ত্রিক সংস্কারের জন্য কাজ করে। গ্রুপগুলো অনেক সময় তরুণদের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে এবং তাদের সংগঠিত করতে সাহায্য করে। আন্দোলনগুলো সাফল্যের পেছনে, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্মগুলোরও একটি ভূমিকা আছে। ২০২১ সালে পিউ রিসার্চ সেন্টারের (Pew Research Center) এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, দক্ষিণ এশিয়ার প্রায় ৮৭ শতাংশ তরুণ ইন্টারনেটের মাধ্যমে খবর এবং তথ্য পায় এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম তাদের কাছে তথ্যের প্রধান উৎস। ফেসবুক, টুইটার এবং ইনস্টাগ্রামের মতো প্ল্যাটফর্মগুলো তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করে, যা আন্দোলনকে দ্রুত ছড়িয়ে দেয়। এ আন্দোলন শুধু অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক পরিবর্তনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং এটি সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক পরিবর্তনেরও ইঙ্গিত বহন করে। জেন জির কাছে ঐতিহ্যবাহী সামাজিক...