অলি বিক্ষোভের উদ্দেশ্য নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘এই বিক্ষোভ নেপালকে পুনর্গঠনের প্রকৃত আকাঙ্ক্ষার পরিবর্তে মিথ্যা তথ্যের ওপর ভিত্তি করে সংগঠিত হয়েছে। আমাদের দেশ কি গড়া হচ্ছিল, নাকি নষ্ট করা হচ্ছিল, নাকি এটি কেবল একটি বিকৃত কাল্পনিক বিবৃতির মাধ্যমে ছড়ানো ক্ষোভ ছিল?’শেষে তিনি নেপালের সব প্রজন্মকে সংবিধান ও জাতীয় সার্বভৌমত্ব রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। অলি বলেছেন, ‘যদি সার্বভৌমত্ব আমাদের অস্তিত্ব হয়, তবে সংবিধান আমাদের স্বাধীনতার ঢাল। কেবল আমাদের ঐক্যই এই সংকট থেকে দেশকে উদ্ধার করতে পারে।’তিনি অতীতের উদাহরণ টেনে বর্তমান অস্থিরতার প্রভাবের সতর্কবার্তা দিয়েছেন। অলি লিখেছেন, ‘বাস্তবতার বাইরে গিয়ে প্রসারিত অসন্তোষের ফলাফল কেবল অনুশোচনার কারণ হয়ে থাকে।’উল্লেখ্য, পদত্যাগের পর অলি ৯ সেপ্টেম্বর নেপাল সেনাবাহিনীর ব্যারাকে আশ্রয় নিয়েছিলেন। সেনা সূত্রের মতে, পদত্যাগের পর তিনি ৯ দিন সামরিক সুরক্ষায় ছিলেন। ভারতের...