জুবিনের গায়কী ছিল সরল অথচ প্রবল আবেগময়। তাঁর কণ্ঠে ছিল কষ্ট, আর্তি, অনুরাগ—যা গানকে শুধু শোনার নয়, অনুভব করার অভিজ্ঞতা বানিয়ে তোলে। শ্রোতা বুঝতে পারেন, তিনি গানটিকে নিছক গাইছেন না, বরং নিজের ভেতরের বিশ্বাস থেকে উৎসর্গ করছেন। গানটি হিন্দি সিনেমার হলেও জনপ্রিয় হয়েছিল পুরো দক্ষিণ এশিয়ায়—ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, নেপাল থেকে শুরু করে প্রবাসী সম্প্রদায়ের মধ্যে। এমনকি মধ্যপ্রাচ্যের অনেক তরুণও গানটির সুরে মুগ্ধ হয়েছিল। এভাবেই ‘ইয়া আলি’ হয়ে ওঠে এক আন্তর্জাতিক সাফল্য। প্রীতমের সুর করা গানটি কুয়েতি ব্যান্ড গুইতারা-র ‘ইয়া ঘালি’ থেকে কপি করা অভিযোগে বিতর্কে জড়ালেও সেই আলোচনা গানটিকে আরও জনপ্রিয় করে তোলে। একদিকে মৌলিকতা নিয়ে সমালোচনা, অন্যদিকে ভক্তদের আবেগ দুই মিলে গানটি সাংস্কৃতিক আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছিল। অনেক গান জনপ্রিয় হলেও সময়ের সঙ্গে ম্লান হয়ে যায়। কিন্তু ‘ইয়া আলি’...