আরিফুল ইসলাম সাব্বির, সাভার ||রাইজিংবিডি.কম অপারেটর হিসেবে কারখানায় পোশাক তৈরির সেলাইয়ের একেবারে প্রাথমিক কাজটি করেন ৩২ বছর বয়সী রুপা আক্তার। ৮ থেকে ১২ ঘণ্টা থাকেন কারখানায়। বেতন পান ১৫-২০ হাজারের মধ্যে। সম্প্রতি অসুস্থ হয়ে পড়লে ডাক্তারি পরীক্ষায় রক্তে ইনফেকশন ধরা পড়ে তার। চিকিৎসক টানা কয়েক সপ্তাহ পরামর্শ নিতে বলেছেন, তবে ছুটির দিন ছাড়া কারখানা কামাই দেওয়ার সুযোগ নেই তার। কামাই দিলেই কাটা যাবে বেতন। শরীরে অসুস্থতা নিয়েই তাই নিয়মিত কারখানায় যেতে হচ্ছে থাকে। আর চিকিৎসার বাড়তি খরচের চাপে পড়ে দিশাহারা তিনি। শুধু রুপা আক্তার নয়, পোশাক কারখানায় শ্রমিক হিসেবে কাজ করা নারী শ্রমিকদের প্রায় সবার গল্প প্রায় একই রকম। রপ্তানিমুখী পোশাক কারখানার মালিকদের সংগঠন বিজিএমই-এর তথ্য (বায়োমেট্রিকস ডেটাবেজ অনুসারে) (জুন ২০২৪ পর্যন্ত) অনুযায়ী, বাংলাদেশে তৈরি পোশাক কারখানায় ৩৩ লাখ ১৭...