তিনি জানান, ট্রেনে সন্তানের নাড়ি কাটার সুযোগ না থাকায় ওই অবস্থায় তাকে থাকতে হয়। আর প্রচুর রক্তক্ষরণের কারণে তিনিও গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে ট্রেনটি যশোর স্টেশনে আসলে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেওয়া হয়। দুপুর ১২টার দিকে তৃতীয় লিঙ্গের কিছু মানুষের সহযোগিতায় ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা অ্যাম্বুলেন্সে নিয়ে নবজাতক ও প্রসূতি মাকে নিয়ে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন।বঙ্গোপসাগরের এক ইলিশ সাড়ে ৬ হাজারে বিক্রিহাসপাতালে ভর্তির পর দ্রুত চিকিৎসা প্রদান করায় মা ও ছেলের জীবনশঙ্কা কাটে। কিন্তু এরই মধ্যে প্রায় দুই ঘণ্টা প্রসূতি ও নবজাতককে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে কাটাতে হয়েছে।যশোর জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের ডাক্তার বিচিত্র মল্লিক জানান, হাসপাতালে আনার সঙ্গে সঙ্গে নবজাতক শিশুর কডসহ (সন্তানের নাড়ি) রেশমা খাতুনকে ভর্তি করে লেবার ওয়ার্ডে পাঠানো হয়। সেখানে সিনিয়র স্টাফ নার্স শিরিনা আক্তার সন্তানের...