তখন জোহর, আসর এবং ইশার (চার রাকাআত বিশিষ্ট) ফরজ নামাজের পরিবর্তে দুই রাকাআত কসর নামাজ পড়বেন। তবে তারা যদি স্থানীয় ইমামের পেছনে জামাআতে নামাজ পড়েন তবে তারা ইমামের অনুসরণে পুরো নামাজই আদায় করবেন। আরও পড়ুনমুজিজা কী? এটি অস্বীকার করলে ঈমান থাকবেমানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা থেকে বাঁচার আমলসারোগেসির মাধ্যমে সন্তান জন্ম দেওয়া জায়েজ? আবার ইমাম যদি মুসাফির হয় তবে ইমামের সঙ্গেই নামাজ শেষ করবে। একা একা নামাজ পড়লে কসর পড়বেন। (আদ্দুররুল মুখতার মা’ আররাদ্দিল মুহতার ২/১২১,১২২) হজরত আয়েশা (রা.) বলেন, মুকিম ও মুসাফির অবস্থায় নামাজ দু’দু রাক’আত ফরজ করা হয়েছিল। পরে সফরের নামাজ ঠিক রাখা হল কিন্তু মুকিমের নামাজে বৃদ্ধি করা হল। (বুখারি-১০৪০, মুসলিম- ৬৮৫) কাজেই এখন আপনাকে নির্ধারণ করতে হবে যে, আপনি আপনার পিত্রালয়ে কি হিসেবে থাকেন। মেহমান হিসবে না...