তবে সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া ঘিরে নতুন সংকট তৈরি হয়েছে কমিশনের সামনে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল এর বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে মুখোমুখি অবস্থানে চলে গেছে। এ পরিস্থিতি উত্তরণে কমিশন ইতোমধ্যে তৃতীয় দফায় আলোচনা শুরু করেছে এবং বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে একাধিক বৈঠক করেছে। সাংবিধানিক আদেশে আইনি বৈধতা প্রদান এবং ১৩তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছে কমিশন। তবে বিষয়টি ঘিরে দলগুলোর মধ্যে মতবিরোধ প্রকট আকার ধারণ করেছে। জামায়াতে ইসলামী সাংবিধানিক আদেশ ও গণভোটের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। দলটির দাবি, নির্বাচনের আগেই গণভোট সম্পন্ন করে তার ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করতে হবে। কিন্তু গণভোটের ফলাফল অনিশ্চিত হওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। তারা জানিয়েছে, গণভোট নয় বরং গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন সংবিধান প্রণয়ন করলেই ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার অবসান ঘটানো সম্ভব। আরো পড়ুন :বাংলাদেশে অবাধ...