চুরির পর প্রকাশ্যে এভাবে টাকা হাতিয়ে নেয়ার ঘটনা ঘটলেও মেলেনি সমাধান। বরং দিন দিন এলাকায় চুরির ঘটনা বাড়ছেই। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন স্থানীয়রা। স্থানীয় একজন বলেন, চোরের হয়রানিতে জীবন অতিষ্ঠ হয়ে যাচ্ছে। এক রাতেই ২৩টা মিটার চুরি হয়ে গেছে। অন্য আরেকজন অভিযোগ তুলে বলেন, বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ ও পুলিশের কোনো আগ্রহ নেই এই বিষয়ে। সমাধানে কেউ এগিয়ে আসছে না। এদিকে, সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গ্রাহকদের জিম্মি করে মুক্তিপণ আদায়ের মতো অভিনব প্রতারণায় নেমেছে একটি সুনির্দিষ্ট চক্র। মিটার চুরির সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওতায় আনার চেষ্টা করছে পুলিশ। এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা জোনাল ও মেহেরপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ডিজিএম মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন বলেন, মিটারগুলো নিয়ে তারা কোথাও ব্যবহার করতে পারবে না। এটা বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুৎ বোর্ড থেকে সিল করা হয়। সিল ব্রেক করলে ওটা ব্যবহার করতে...