গত শনিবার সকাল ১১টা ছুঁই ছুঁই। পাবনা পৌরসভার লাইব্রেরি বাজার এলাকায় রিকশার অপেক্ষায় কামরুন নাহার ও আকলিমা বেগম।তাঁরা দুজন প্রতিবেশী। কামরুন নাহার বিধবা হয়েছেন চার বছর আগে। সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামীকে হারিয়েছেন। আকলিমা বেগমের স্বামী আছেন না থাকার মতোই। দ্বিতীয় সংসার পেতেছেন। খোঁজ নেন কালেভদ্রে। এই দুই নারীর সংসারে অভাব-অনটনের সীমা নেই। কোথাও একটু মাথা গোঁজার ঠাঁই খুঁজছেন, খুঁজছেন বেঁচে থাকার একটি হাতিয়ার। সেদিন কামরুন নাহার আর আকলিমা বেগমের মতো আরো ৯৮ জন নারী এসেছেন পাবনা সদরের আলহাজ আহেদ আলী বিশ্বাস স্কুল অ্যান্ড কলেজে। বসুন্ধরা শুভসংঘ সেদিন বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় পাবনার অতিদরিদ্র ১০০ নারীর হাতে একটি করে সেলাই মেশিন তুলে দিয়েছে। সবাই জীবনে সচ্ছলতা ফিরিয়ে আনতে চেষ্টা করছেন। তাঁরা সবাই সাহসী। এই সাহসী নারীদের জীবনযুদ্ধে পাশে থাকবে বসুন্ধরা গ্রুপ।সকাল ১১টা বাজতে...