পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে নিয়ে যান। দগ্ধরা হলেন, মো. তুহিন হোসেন (৩৮), তার স্ত্রী ইবা আক্তার (৩০), দুই ছেলে তানভীর (৯) ও তাওহীদ (৭)। আরো পড়ুন :বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চান ইউরোপীয় মানবাধিকার প্রধান জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান জানান, তুহিনের শরীরের ৪৭ শতাংশ, ইভার শরীরের ১৫ শতাংশ, তানভীরের ৪০ শতাংশ এবং তাওহীদের শরীরের ৮ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। তাদের মধ্যে তিনজনকে ভর্তি রাখা হয়েছে, আর তাওহীদকে রাখা হয়েছে অবজারভেশনে। দগ্ধ তুহিনের শ্যালিকা ফারজানা বলেন, তুহিন মোতালেব প্লাজায় মোবাইল সার্ভিসিংয়ের কাজ করতেন। রাতে আনুমানিক দেড়টার দিকে হঠাৎ এসি বিস্ফোরণে আগুন লাগে। পরে পরিবারের সবাইকে উদ্ধার করে দ্রুত হাসপাতালে আনা হয়। রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর...