আরও পড়ুনআরও পড়ুনতানোরে পুলিশের ওপর বহিষ্কৃত বিএনপি নেতার ‘মব’ আক্রমণলক্ষ্মীপুরের রায়পুর-চরভৈরবি ও হাইমচর বেরিবাঁধের পাশের অন্তত ৮ গ্রামের প্রায় দশ হাজার মানুষকে ব্যবহার করতে হয় সেতুটি। গ্রামগুলো থেকে উপজেলা সদরে যেতে তাদের অপরিহার্য সেতুটির পশ্চিমে মেঘনার চরাঞ্চল, বেশ কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বাজার। দীর্ঘদিন সংস্কার না করায় সেতুটি চলাচলের অনুপযুক্ত হয়ে গেছে। কোনো সময় ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। রায়পুর উপজেলার ২ নাম্বার উত্তর চরবংশী ইউনিয়নের মাঝে ডাকাতিয়া নদীর উপর এ সেতুটি ‘মালেক খান সেতু’ হিসেবে পরিচিত। ১৪০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ১০ ফুট প্রস্থের সেতুটি ১৯৯৫ সালে নির্মাণ করে স্থানীয় সরকার বিভাগ। লোহার রড ও কংকর-সিমেন্টের সংমিশ্রণে ৬টি পিলারের উপর সেতুটি তৈরি করা হয়েছে। সম্প্রতি সরেজমিনে ওই এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, দীর্ঘদিন সংস্কারের অভাবে ৬টি পিলারেই মরিচা পড়েছে। এক পাশে রেলিং ভেঙে...