মাত্র তিন মাস আগে ইসরায়েল ও ইরানের ১২ দিনের যুদ্ধে পুরো মধ্যপ্রাচ্য কেঁপে ওঠে। দুই দিক থেকেই ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন ছোড়া হয়। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তায় খুব দ্রুতই ইসরায়েল ইরানের আকাশসীমায় আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করে এবং ইরানের বিভিন্ন পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনায় বারবার আঘাত হানে। ইরানের ৩০ জন সামরিক কমান্ডার ও ১৯ জন পারমাণুবিজ্ঞানীকে হত্যা করে। ইরানের পাল্টা হামলা ভবিষ্যতে ইসরায়েলকে নিরুৎসাহিত করার মতো ফল আনতে পারেনি। ইসরায়েল-ইরানের মধ্যে আবার যুদ্ধ শুরু হওয়ার আশঙ্কা কম। যদিও ধারণা করা হয় যে ইরানের কাছে সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের মজুত আছে এবং সমৃদ্ধকরণ সক্ষমতা আবারও চালু করার সক্ষমতাও আছে। কিন্তু ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ বোমাবর্ষণের কারণে ইরানের পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির প্রকল্প কয়েক বছর পিছিয়ে গেছে। ইরানের অভ্যন্তরে সরাসরি হামলাকে ইসরায়েল স্বাভাবিক বিষয়ে পরিণত করেছে এবং ইরানের শাসকগোষ্ঠীর বড় ধরনের...