এশিয়া কাপে বাংলাদেশ দলের সুপার ফোরে ওঠা দেখে কারও সামাজিক ড্রামানির্ভর অ্যাকশন সিনেমার মতো মনে হতে পারে। প্রবল পুরোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা ভুলে এক ম্যাচের জন্য বাংলাদেশ দলের শ্রীলঙ্কার ‘শুভাকাঙ্ক্ষী’ হয়ে ওঠা, দুই দলের ম্যাচেও টান টান ‘ত্রিমুখী’ উত্তেজনা এবং মর্মান্তিক এক ঘটনা শেষে একে অন্যের পাশে দাঁড়ানো। ‘ত্রিমুখী’ কথাটা ভেঙে বলা প্রয়োজন। ‘বি’ গ্রুপ থেকে সুপার ফোরে ওঠার সমীকরণ আটকে ছিল তিনটি দলের মধ্যে—শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ ও আফগানিস্তান। পরশুর ওই এক ম্যাচেই সব হিসাব চূড়ান্ত হয়ে গেছে। আবুধাবির শ্রীলঙ্কা–আফগানিস্তান ম্যাচকে ‘ত্রিমুখী’ লড়াই বললে তাই বাড়িয়ে বলা হয় না। সামাজিক অ্যাকশন–ড্রামা সিনেমাগুলো লড়াই, সহমর্মিতা, সহযোগিতা এবং কখনো কখনো শত্রুতার মোড়কে এগোয়। পরশুর ম্যাচের হিসাবটাও একটু অন্যভাবে ভেবে দেখুন—সুপার ফোরে উঠতে বাংলাদেশ অপেক্ষায় ছিল শ্রীলঙ্কার জয়ের। সেই শ্রীলঙ্কা যাদের সঙ্গে বাংলাদেশের ম্যাচের অপর নাম...