তলেন্তিনো বলেন, ‘আমি প্রতারিত বোধ করছি। আমি কঠোর পরিশ্রম করি, অপচয় করি না। আর প্রতি মাসে আমার বেতন থেকে কর কেটে নেওয়া হয়। তারপর শুনি, আমাদের কোটি কোটি টাকার কর দুর্নীতিবাজ রাজনীতিকরা ভোগ করছেন।’ক্রিসা তলেন্তিনো এই অভিযোগ এখন পুরো ফিলিপাইনে প্রতিধ্বনিত হচ্ছে। দেশটির প্রেসিডেন্ট ফার্দিনান্দ রোমুয়াল্ডেজ মার্কোস জুনিয়র, যিনি বংবং মার্কোস নামেই বেশি পরিচিত, তিনিও এই সমস্যার কথা স্বীকার করেছেন। একটি বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ পরিদর্শনে গিয়ে তিনি দেখেন, সেটি আদৌ নির্মিতই হয়নি। পরবর্তী সময়ে দেশটির অর্থনৈতিক পরিকল্পনা মন্ত্রীও এক বক্তব্যে জানান, বন্যা নিয়ন্ত্রণ প্রকল্পে বরাদ্দকৃত সরকারি অর্থের ৭০ শতাংশই দুর্নীতির কারণে আত্মসাৎ হয়। এই ঘটনায় দেশটির পার্লামেন্টের স্পিকার পদত্যাগ করেন, যদিও তিনি কোনো দুর্নীতিতে জড়িত থাকার কথা অস্বীকার করেন। এ ছাড়া সেনেটের নেতাকে পদচ্যুত করা হয়। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ—আইনত নিষিদ্ধ...