ডা. জাহিদ বলেন, ‘৫ আগস্টের আগে কেউ পিআর পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করেনি। এখন কিছু দল কতৃত্ববাদী ফ্যাসিস্ট মতামত শোনাচ্ছে। কেউ কেউ পিআরের জন্য রাস্তায় নামছেন। কিন্তু যারা জনগণের অনুমতি না নিয়েও জনগণের মতামত হিসেবে চালাচ্ছে, তারা নির্বাচন পেছাতে চায়।’ তিনি বলেন, ‘নেপালে পিআর প্র্যাক্টিস হয়েছে দেখেই বিগত বছরে ১৪ বার ক্ষমতা পরিবর্তন হয়েছে। দলবাজি করার জন্য, জনগণ না চাইলেও নিজেদের মতামতকে জনগণের মতামত চালিয়ে দেওয়ার জন্য যারা তাবেদারী করছেন তারা স্বৈরাচারকে ফিরিয়ে আনতে চাচ্ছেন।’ রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘পিআর চাইলে নির্বাচনী ইশতেহারে দেন, কেন প্রেসিডেন্সি অর্ডারের মাধ্যমে তা আদায় করতে...