আরও জানা গেছে, আর্থিক প্রলোভনে ক্যাম্পের তরুণ-তরুণীদের ঠেলে দেওয়া হচ্ছে মাদক এবং দেহ ব্যবসার মতো অনৈতিক কাজে। মাদক ব্যবসাকে কেন্দ্র করে সেখানে গড়ে উঠেছে অস্ত্র ব্যবসায়ী, কিশোর গ্যাং, ছিনতাই চক্রসহ প্রায় দেড় হাজার অপরাধী। তারা বিষিয়ে তুলছে ক্যাম্পের ৫০ হাজার মানুষের জীবনযাত্রা। তাদের অভিযোগ-স্থানীয় প্রভাবশালী রাজনীতিবিদ ও প্রশাসনকে ‘ম্যানেজ’ করার কারণে যুবসমাজকে ধ্বংস করার প্রধান মাধ্যম-এই মাদক ব্যবসা কোনোভাবেই বন্ধ হচ্ছে না। শুরুর আগেই অভিযানের খবর পৌঁছে যায় গডফাদারদের কাছে। কঠোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে ক্যাম্প থেকে এই অবৈধ ব্যবসা নির্মূল করা ২৪ ঘণ্টার ব্যাপার। অনুসন্ধানে জানা যায়, ক্যাম্পের ৯টি সেক্টরের ৩০টি পয়েন্টে দিন-রাত মাদকের বেচাবিক্রি চলে। খুচরা বিক্রেতারা মাদক হাতে দাঁড়িয়ে থাকে গলির মুখে। ক্রেতা এলেই হাঁকডাক, দরকষাকষি চলে। সন্দেহভাজন কাউকে দেখলেই এরা মিলিয়ে যায় অন্ধকার গলিতে। সূত্রমতে, ক্যাম্পে গড়ে...