নানা সময়ে নানা পর্যায় থেকে এসব ঐতিহাসিকভাবে মূল্যবান স্থাপনা সংরক্ষণের কথা বলা হলেও সেগুলোকে সরকারের নিয়ন্ত্রণে আনায় চ্যালেঞ্জও কম নয়। রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বলছে, ঐতিহাসিক ভবন সংরক্ষণের দায় প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের। অনুরোধ এলে তারা সহায়তা করবেন। আর ঐতিহ্য নিয়ে কাজ করা সংগঠনগুলো বলছে, স্বত্ব বিনিময়ের মাধ্যমে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর ভবনগুলো সংরক্ষণ করতে পারে। পরবর্তীতে সেগুলো পর্যটন স্থান হিসেবে তৈরি করা যায়, যেখান থেকে সরকারের আয়ও হবে। সংরক্ষণের উদ্যোগটা সরকারিভাবেই নিতে হবে বলে মনে করেন সেভ দ্য হেরিটেজেস অব বাংলাদেশ’র পরিচালক সাজ্জাদুর রশীদ। বিকে দাস রোডের ৮/১০টি পুরনো স্থাপনা সংরক্ষণের মাধ্যমে পর্যটনকেন্দ্র করা যেতে পারে মত দিয়ে তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “তাদেরকে (বসবাসকারী) যদি কোনোভাবে পুনর্বাসিত করতে পারে, ঘর বাড়ি তৈরি করে দেওয়া হয়- সরকার সেটাকে অধিগ্রহণ করে সংরক্ষণ করতে পারে। “যেহেতু...