২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:০১ এএম | আপডেট: ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:০১ এএম ওলি-আউলিয়ারা বাংলাদেশে ইসলামের ভিত্তি স্থাপন করেছেন এবং তা বিস্তারে প্রধান ভূমিকা পালন করেছেন, এটি অনস্বীকার্য। কিন্তু ওলি-আউলিয়া, পীর-মাশায়েখ, দ্বীনের কাজে নিয়োজিত থেকে জীবন বিলিয়ে দেয়া ফকির-দরবেশদের মাজারের ওপর এক শ্রেণির শুকুনের দৃষ্টি পড়েছে। এসব মাজার বিরোধী তথা ওলি-আউলিয়া, পীর-মাশায়েখ বিরোধী চক্ররা ইতিপূর্বেও দেশের বিভিন্ন স্থানে মাজার, খানকা শরীফে সহিংসতা চালিয়েছে, ভাংচুর-লুটপাট করেছে। এধরণের সহিংসতা দেশের ত্বরিকতপন্থীদের মাঝে উদ্বেগ-উৎকন্ঠা তৈরি করেছে। গত বৃহস্পতিবারে কুমিল্লার হোমনায় চারটি মাজারে হামলা, ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনায় জড়িত মাজার বিরোধী চরমপন্থীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার দাবি তুলছেন দেশের ত্বরিকতপন্থী নেতৃবৃন্দ। এছাড়াও কুমিল্লার নাগরিক সমাজ জেলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাপক অবনতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। এদিকে মাজারে ও বাড়িঘরে হামলা, ভাংচুর অগ্নিসংযোগের ঘটনায় জড়িত ও উসকানিদাতাদের...