টিউলিপের ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো জোর দিয়ে বলেছে, তিনি কোনো দিন ঢাকায় থাকেননি। টিউলিপ কখনো বাংলাদেশের জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়েছিলেন, এটাও তারা স্পষ্টভাবে নাকচ করে দিয়েছেন। তাদের দাবি, তিনি শুধু ছোটবেলায় একটি বাংলাদেশি পাসপোর্ট নিয়েছিলেন।তার সূত্রগুলো আরও বলছে, বিষয়টা ‘বেশ সন্দেহজনক’ যে পরিচয়পত্রটা নতুন ‘স্মার্ট কার্ড’ ফরম্যাটে নেই। কারণ, স্মার্ট কার্ড হলে সেটি ‘সহজে খুঁজে বের করে যাচাই করা যেত।’আশঙ্কা করা হচ্ছে, নথিপত্রগুলো বাংলাদেশের চলমান একটি দুর্নীতির মামলায় যুক্তরাজ্যের হ্যাম্পস্টেড ও হাইগেটের এমপি টিউলিপের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হতে পারে। এই মামলায় তার অনুপস্থিতিতে বিচার চলছে।মামলার অভিযোগ করা হয়েছে, টিউলিপ খালা শেখ হাসিনাকে প্রভাবিত করে তার মা, ভাই ও বোনের জন্য প্লট বরাদ্দ নিয়েছিলেন।টিউলিপের মা-বাবা দুজনেই বাংলাদেশি নাগরিক। সে কারণে তার যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশ, দুই দেশের নাগরিকত্ব রাখার সুযোগ রয়েছে।টিউলিপ সিদ্দিকের আইনি পরামর্শক প্রতিষ্ঠান...