খুবই দুঃখজনক ও অপ্রত্যাশিত। সংগীত শিক্ষা তো সংস্কৃতি চর্চার অংশ। বিদ্যালয়ে সংস্কৃতি চর্চা হওয়া অত্যান্ত প্রয়োজনীয়। আমরা যে জায়গায় পৌঁছেছিলাম, সেখান থেকে পিছিয়ে নেওয়ার একটা চেষ্টা হচ্ছে। এটা মোটেই গ্রহণযোগ্য না। এটা নিয়ে বিতর্ক তৈরি করা হলে শিক্ষার অগ্রগতিকেই ব্যহত করা হবে। সংগীতকে ধর্মের মুখোমুখি দাঁড় করানোর একটা চেষ্টা হচ্ছে। যারা সংগীত বাদ দিয়ে ধর্ম শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার দাবি করছে, তারা আসলে চাইতে পারতেন সংগীতের পাশাপাশি ধর্মীয় শিক্ষকও নিয়োগ দেওয়া হোক। যেখানে ধর্মীয় শিক্ষক নেই, সেগুলো দ্রুত পূরণ করা হোক। তা না করে শুধুমাত্র বিরোধিতার জন্য বিরোধিতা করা হচ্ছে। এতে শিক্ষা ব্যবস্থাই পিছিয়ে যাবে। সংগীত একটা বাচ্চার বেড়ে ওঠার ক্ষেত্রে তার জীবন গঠনে ভূমিকা রাখে। প্রতিটি স্কুলে সংগীত শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। কিন্তু ছোট বাচ্চারা তো পরিবার থেকেই ধর্ম শিক্ষা পায়।...