শিক্ষার্থীরা নিয়মিত বিদ্যালয় আসলেও সঠিক ও কাঙ্খিত পাঠ্য গ্রহণ করতে পারছেন না । প্রশিক্ষণ হীন এসব অনভিজ্ঞ প্রক্সি শিক্ষক-শিক্ষিকা দ্বারা পাঠ্যদান করায় শিক্ষার গুনগত মান নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। এর ফলে সঠিক পাঠ্য কারিকুলাম থেকে বঞ্চিত হচ্ছে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা। বিদ্যালয়ে নিয়মিত না আসায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন স্থানীয় অভিভাবকরা। সরকারি এ প্রতিষ্ঠানটি চর অঞ্চলে হওয়ায় তেমন কোন নজরদারী ও তদারকি নেই উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা দপ্তরের । সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক হাবিবুর রহমান ও প্রক্সি শিক্ষক আকবার আলী ও সুমি আক্তার উপস্থিত আছেন। লুঙ্গি পড়া ৭০ বছর বয়সি প্রক্সি শিক্ষক আকবর আলী তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের ক্লাস দিচ্ছেন একটি কক্ষেই । স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি বলেন, শিক্ষকরা মাসে এক দুই দিন আসে খাতায় স্বাক্ষর করার জন্য। অভিযুক্ত শিক্ষকদ্বয় শুধু...