টিউলিপ সিদ্দিক বারবার দাবি করে আসছিলেন যে, তিনি কোনো বাংলাদেশি জাতীয় পরিচয়পত্র বা ভোটার আইডি পাননি। তবে সম্প্রতি প্রকাশিত নতুন নথি ও অনুসন্ধানে দেখা যাচ্ছে টিউলিপের দাবির সত্যতা নেই। তাকে ঘিরে জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছে, কারণ তার দাবিগুলি মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। এই ইস্যুতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টার্মার ও লেবার পার্টি চাপে পড়তে পারেন। গত বছর আগস্টে গণঅভ্যুত্থানের কারণে শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পদ ছেড়ে ভারতে পালাতে বাধ্য হন। তার বিরুদ্ধে অবৈধভাবে জমি দখলের অভিযোগ রয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশন জানিয়েছে, এটি ক্ষমতার অপব্যবহার ছিল। ২০২৫ সালের জানুয়ারিতে টিউলিপ সিদ্দিক যুক্তরাজ্যে এন্টি-করাপশন মন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেন। তদন্তে উঠে আসে বাংলাদেশের রাজনীতিতে তার পরিবারের যোগসূত্র লেবার সরকারকে সুনামের ঝুঁকিতে ফেলছে। টিউলিপ দাবি করেছিলেন, তিনি সরকারের ভাবমূর্তি রক্ষার স্বার্থে পদত্যাগ...