মিয়ানমারে জাতীয় ও প্রাদেশিক নির্বাচন চলতি বছরের ২৮ ডিসেম্বর। তবে জান্তাবিরোধী বিভিন্ন সশস্ত্র গোষ্ঠী শাসিত এলাকার ১২১টি আসনে ভোট হচ্ছে না। দেশটির নির্বাচন কমিশনের দাবি, অবাধ ও সুষ্ঠু ভোটের জন্য উপযুক্ত নয় এসব আসন। এদিকে, এই নির্বাচনের পর রোহিঙ্গা সংকট সমাধানের সুযোগ তৈরি হতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন, দেশটিতে শান্তি প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি সংকট সমাধানে আন্তর্জাতিক চাপ বাড়ানো জরুরি। তবে জান্তা সরকারের অধীনে নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে কিনা, তা নিয়েও সংশয় জানিয়েছেন তাঁরা। বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, নির্বাচনের আগে জান্তা সরকারের এমন সিদ্ধান্তে সব দল ও মতের অংশগ্রহণ বাধাগ্রস্ত হবে। কারণ বর্তমানে মিয়ানমারের মোট ভূখণ্ডের ৩৩ ভাগ নিয়ন্ত্রণ করছে জান্তাবিরোধী সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, মিয়ানমারের নির্বাচন একেবারেই অংশগ্রহণমূলক ও নিরপেক্ষ হবে এটা আশা করা ঠিক না।...