পুলিশ জানায়, রুমমেটের সঙ্গে সমস্যা শুরু হলে সেই তথ্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানানো হয়। এরপর পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিজামুদ্দিন ও তার রুমমেটের মধ্যে সংঘাত দেখতে পায়। একপর্যায়ে নিজামুদ্দিনের ওপর গুলি চালানো হয়। পরে তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানে তার মৃত্যু হয়।এ ঘটনায় পুলিশ দপ্তর ও সাস্তা ক্লারা কান্ট্রি ডিসট্রিক্ট অ্যাটর্নি অফিস যৌথভাবে তদন্ত শুরু করেছে। পরিবার জানিয়েছে, পুলিশ গুলি চালানোর আগে তারা সহযোগিতা চেয়েছিল। কিন্তু তারা তা শোনেননি।কনস্টেবল স্ত্রীকে খুন করে জঙ্গলে ফেলে দিলেন স্বামীতার পরিবার জানিয়েছে, নিজামুদ্দিন ফ্লোরিডা কলেজে কম্পিউটার সায়েন্সে মাস্টার্সে অধ্যয়নরত ছিলেন। এ ছাড়া তিনি সান্তা ক্লারাতে একটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতেন। তিনি খুবই শান্ত ও ধার্মিক ছিলেন। সে প্রায়ই কর্মক্ষেত্রে বর্ণবৈষম্যের অভিযোগ তোলেন।এদিকে পরিবারের পক্ষ থেকে এ ঘটনা সুষ্ঠুভাবে তদন্তের জন্য ভারতের পররাষ্ট্র...