১২ বছর বয়সে চাচা আবু তালিবের সঙ্গে সিরিয়া সফরকালে ধর্মযাজক বুহাইরা তাঁর ব্যাপারে নবুয়তের ভবিষ্যদ্বাণী করেন। ২০ বছর বয়সে সামাজিক সংগঠন ‘হিলফুল ফুজুল’ চুক্তিতে অংশগ্রহণ করেন। ২৫ বছর বয়সে খাদিজা (রা.)-এর সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। ৩৫ বছর বয়সে কাবাঘর ও হাজরে আসওয়াকেন্দ্রিক সৃষ্ট বিবাদে অসামান্য বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়ে অনিবার্য যুদ্ধ থামিয়ে দেন। ৩৯ বছর বয়স পর্যন্ত সততা ও নিষ্ঠার জন্য মক্কায় ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেন এবং আল-আমিন হিসেবে প্রসিদ্ধ হন। ৪০ বছর বয়সে নবুয়তের মহাসৌভাগ্য লাভ করেন এবং সুরা আলাকের মাধ্যমে কোরআন নাজিলের ধারা শুরু হয়। নবুয়তের প্রথম দুই বছর গোপনে ইসলাম প্রচার করেন। এ সময় খাদিজা, আবু বকর, আলী, যায়েদ বিন হারেসা (রা.) প্রমুখ সাহাবি ইসলাম গ্রহণ করেন। আল্লাহর নির্দেশে নবুয়তের তৃতীয় বছর থেকে শুরু হয় প্রকাশ্যে ইসলাম প্রচারের...