পেট্রোবাংলা সূত্রে জানা গেছে, দাম বাড়ানো হলে অক্টোবর-মার্চ (৬ মাস) পর্যন্ত চাহিদার ২৫০ মিলিয়ন ঘনফুট পুরোটাই গ্যাস সরবরাহ করা হবে। অবশিষ্ট ছয় মাসের মধ্যে এপ্রিল-মে ১৬৫ মিলিয়ন, জুনে ১৭৫ মিলিয়ন এবং জুলাই-সেপ্টেম্বর ১৩০ মিলিয়ন হারে গ্যাস সরবরাহ দেবে। বর্তমানে সার উৎপাদনে দৈনিক ৬৬ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ দেওয়া হচ্ছে।জানা গেছে, সরকার ২০২৫ সালে ১০৮ কার্গো এলএনজি আমদানির পরিকল্পনা রয়েছে। দাম বাড়ানো হলে আরও সাত কার্গো এলএনজি আমদানি করে সারে সরবরাহ বাড়ানোর কথা বলেছে পেট্রোবাংলা। দেশে মোট ছয়টি সার কারখানা রয়েছে। এর মধ্যে ১৯৮১ সালে প্রতিষ্ঠিত আশুগঞ্জ সার কারখানা অনেক পুরোনো হওয়ায় গ্যাস খরচ অনেক বেশি, যে কারণে কারখানাটি বন্ধ রাখা হয়েছে। অপর পাঁচটি সার কারখানায় দৈনিক গ্যাসের চাহিদা রয়েছে ২৫০ মিলিয়ন ঘনফুট।পেট্রোবাংলার প্রস্তাবে বলা হয়েছে, ১১৫ কার্গো এলএনজি আমদানি বাবদ...