ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন কুমিল্লা পুলিশ সুপার (এসপি) মো. নাজির আহমেদ খান এবং হোমনা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ক্ষেমালিকা চাকমা। পুলিশ সুপার নাজির আহমেদ খান বলেন, ‘ফেসবুকে আপত্তিকর পোস্টের পর পুলিশ দ্রুত মহসীনকে গ্রেপ্তার করেছে। তার বিরুদ্ধে রিমান্ড আবেদন করা হয়েছে। তবে আইন হাতে তুলে যারা মাজারে হামলা ও অগ্নিসংযোগ করেছে, তাদের শনাক্ত করা হয়েছে। তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।’ তিনি জানান, এলাকায় শান্তি বজায় রাখতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। হোমনা থানার ওসি মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ধর্ম অবমাননার অভিযোগে জনতার দাবির পরিপ্রেক্ষিতে মহসীনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। তবু উত্তেজিত জনতা মাজারে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছে।’ তিনি জানান, ঘটনার পেছনে কোনো ইন্ধন ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ইউএনও ক্ষেমালিকা চাকমা বলেন, ‘ধর্মীয় কটূক্তির ঘটনায় এলাকায় ক্ষোভের সৃষ্টি...