ভোরের কুয়াশা তখনো গা ভিজিয়ে রাখে দাউদকান্দির খেত-খাল। কেউ নৌকায় চড়ে, কেউ বা কোমরসমান পানিতে নেমে শাপলার ডাঁটা ছিঁড়ছেন। দিনের আলো ফোটার আগেই আঁটি বাঁধা শাপলা নিয়ে ছুটে চলা বাজারের পথে। তৌফিক রুবেল,দাউদকান্দি (কুমিল্লা):ভোরের কুয়াশা তখনো গা ভিজিয়ে রাখে দাউদকান্দির খেত-খাল। কেউ নৌকায় চড়ে, কেউ বা কোমরসমান পানিতে নেমে শাপলার ডাঁটা ছিঁড়ছেন। দিনের আলো ফোটার আগেই আঁটি বাঁধা শাপলা নিয়ে ছুটে চলা বাজারের পথে। এই শাপলাই এখন শতাধিক পরিবারের জীবিকার ভরসা, বর্ষা এলেই বদলে দেয় তাদের ভাগ্যের চাকা। শাপলা বাংলাদেশের জাতীয় ফুল, কিন্তু দাউদকান্দির মানুষের কাছে এটি শুধু সৌন্দর্যের প্রতীক নয়—এটি টিকে থাকার গল্প। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দাউদকান্দি, গৌরীপুর, ইলিয়টগঞ্জ, রায়পুর, জুরানপুর, সুন্দুলপুর, গোয়ালমারী, শ্রী রায়ের চর, বিটেরশ্বর, মলয় ও পালেরবাজারসহ আশপাশের গ্রামে শাপলার ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। বর্ষা এলে...