হাবিবুর রহমান যোগ করেন, ‘আমরা ভিন্ন পদে লড়ছি। আমি কেন্দ্রীয় সংসদের নির্বাহী সদস্য পদে ১৯ নম্বর ব্যালটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছি। আমার স্ত্রী ১ নম্বর ব্যালটে মন্নুজান হলে প্রার্থী। তিন বছরের ক্যাম্পাস অভিজ্ঞতা আমাদের শিখিয়েছে—এই দুটি জায়গায় আমরা শিক্ষার্থীদের জন্য সেরা সেবা দিতে পারব।’ডাকসুর ইতিহাসে প্রথমবারের মতো জয় পেলেন স্বামী-স্ত্রীপ্রচারণা নিয়ে তিনি বলেন, ‘লম্বা ছুটির কারণে অনেক শিক্ষার্থী হলে নেই। ভোটারদের কাছে পৌঁছানো কঠিন হয়ে যাচ্ছে। তবে কোনো নেতিবাচক অভিজ্ঞতা হয়নি। বরং প্রচুর সমর্থন ও অনুপ্রেরণা পাচ্ছি। ইনশাআল্লাহ জয়ী হব।’শিক্ষার্থীরাও দম্পতির প্রার্থিতা নিয়ে উচ্ছ্বসিত। ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের মরিয়ম আক্তার বলেন, ‘ব্যাপারটা আকর্ষণীয়। ক্লাস, সংসার আর নির্বাচনী দায়িত্ব একসঙ্গে সামলানো সহজ নয়। তবে তারা যদি দায়িত্বশীল হন, শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারবেন।’রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের তন্ময় বলেন, ‘স্বামী-স্ত্রী একসঙ্গে নির্বাচনে এসেছে—এটা আমাদের ক্যাম্পাসে...