দীর্ঘ সাড়ে তিন দশক পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনকে ঘিরে নতুন বিতর্ক দেখা দিয়েছে। নির্বাচিত প্রতিনিধিদের সংসদ হলেও সভাপতি ও কোষাধ্যক্ষ পদে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণের সুযোগ নেই—পদাধিকার বলে উপাচার্য সভাপতি এবং একজন শিক্ষক কোষাধ্যক্ষ হন। এ নিয়ে সমালোচনা উঠেছে বিভিন্ন মহলে। এমনকি আসন্ন নির্বাচনে একটি প্যানেলের ইশতেহারেও উপাচার্যের ‘নিরঙ্কুশ ক্ষমতা’ সীমিত করার দাবি উঠে এসেছে। ‘বৈষম্যবিরোধী’ ছাত্র আন্দোলনের সাবেক দুই সমন্বয়কের নেতৃত্বে গঠিত ‘সর্বজনীন শিক্ষার্থী সংসদ’ প্যানেল প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, তারা উপাচার্যের ক্ষমতায় ভারসাম্য আনবে। তারা উপাচার্যের নিয়োগ প্রক্রিয়া পরিবর্তনের কথাও বলছেন। "সাবেক সমন্বয়ক ও ‘সর্বজনীন শিক্ষার্থী সংসদ’ প্যানেলের সহ-সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) মাহায়ের ইসলাম বলেন, “রাকসুর গঠনতন্ত্রে সভাপতি হিসেবে উপাচার্যের একচ্ছত্র ও একনায়কতান্ত্রিক ক্ষমতা দিয়ে রাখা হয়েছে। যেকোনো কারো পদ স্থগিত করা, সভা ডাকতে পারা অথবা অধিবেশন বাতিল এবং...