এতে আরও বলা হয়, এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ ও জীবনমান উন্নয়নের স্বার্থে ভাতা বাড়ানো জরুরি। এতে তাদের পেশাদারিত্ব যেমন বাড়বে, তেমনি শিক্ষার সামগ্রিক মানোন্নয়নেও ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। চিঠিতে শিক্ষা উপদেষ্টার আরও উল্লেখ করেন, সরকারের দায়িত্ব হলো দেশের শিক্ষকদের কল্যাণ নিশ্চিত করা। কিন্তু অতীতে শিক্ষাখাতের বরাদ্দ কমিয়ে অবকাঠামো উন্নয়নে বেশি অর্থ ব্যয় করায় শিক্ষকদের জীবনযাত্রায় বৈষম্য তৈরি হয়েছে। এ বৈষম্য কমাতে এবং শিক্ষক-কর্মচারীদের সামাজিক অবস্থান শক্তিশালী করতে শিক্ষা বাজেট বাড়ানো প্রয়োজন। অর্থ উপদেষ্টার উদ্দেশে লেখা চিঠিতে স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে পূর্বে শিক্ষকদের উৎসবভাতা ২৫ শতাংশ থেকে ৫০ শতাংশে বাড়ানো হয়েছিল। তবে কর্মচারীদের ভাতা ৫০ শতাংশের ওপরে না যাওয়ায় তাদের মধ্যে হতাশা...