এদিকে, গতকাল বুধবার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় নির্ধারণে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে তৃতীয় ধাপের তৃতীয় দিনের সংলাপে বসে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। তবে ঐক্য-অনৈক্যের মধ্য দিয়ে সে বৈঠক শেষ হয়েছে। বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে সাংবিধানিক আদেশ ও গণভোট প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলো আবারও দ্বিধাবিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ কেউ বলছেন, এটি নির্বাচন বিলম্বিত করার চেষ্টা, যার মাধ্যমে নতুন সংকট তৈরি হতে পারে। তাদের দাবি, এতে ক্ষতিগ্রস্ত হবে রাজনৈতিক দলগুলো। গতকালের বৈঠকে জুলাই সনদের সাংবিধানিক প্রস্তাবগুলো ‘সংবিধান আদেশ’-এর মাধ্যমে বাস্তবায়নের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে সুপারিশ করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বিশেষজ্ঞ প্যানেল। আগামী জাতীয় নির্বাচনের সঙ্গে গণভোটের মাধ্যমে জনগণের বৈধতা নেওয়ার কথাও বলা হয়েছে। এতে জামায়াতে ইসলামী সমর্থন জানিয়েছে। আগের অবস্থান থেকে কিছুটা ছাড় দিয়ে বিএনপি সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের মতামত নেওয়ার...