গোরম্যানের মতে, এই পরিস্থিতি বিনিয়োগকে সীমিত করছে এবং প্রযুক্তি সম্প্রসারণকে বাধাগ্রস্ত করছে। যদিও সরকারের রাজস্ব আহরণের প্রয়োজন আছে, তবুও বাজারভিত্তিক ও যুক্তিসঙ্গত শর্তে স্পেকট্রাম বরাদ্দ, স্থানীয় মুদ্রায় কিস্তিতে অর্থপ্রদানের সুযোগ এবং ভ্যাটসহ বাড়তি কর কমানো হলে খরচ অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। জিএসএমএ’র প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্পেকট্রাম ফি ৫০ শতাংশ কমানো হলে ২০৩৫ সালের মধ্যে প্রায় ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের অর্থনৈতিক উন্নতি সম্ভব। আর ৭৫ শতাংশ কমালে এই সুফল ৪০ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করতে পারে। তিনি আরও জানান, শুধু দাম কমানোই সমাধান নয়। বাংলাদেশের জটিল নিয়ন্ত্রক কাঠামো ও কর ব্যবস্থা সংস্কার করা দরকার। বিশ্বব্যাপী ৮০টিরও বেশি অপারেটরের অভিজ্ঞতা বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, স্পেকট্রাম খরচ কমালে নেটওয়ার্ক কভারেজ ও গতি বাড়ে। তাই নীতিগত সংস্কারও পাশাপাশি দরকার। গোরম্যান স্পষ্ট করে বলেন, বর্তমানে স্পেকট্রামের...