আরও পড়ুনআরও পড়ুনমাহসা আমিনির মৃত্যুর তিন বছর, কোন পথে ইরানের নারীরা? কাওথার বলেন, ‘আমরা ভাড়া দিতে পারিনি। আমাদের জীবিকার জন্য আমাদের জমির ওপর নির্ভর করতে হয়, তাই আমাদের ফিরে আসতে হয়েছে।’ গ্রামের একমাত্র সহায়ক হিসাবে উপস্থিত আছে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষীরা। তারা কেবল রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব পুনঃস্থাপনেই নয়, স্থানীয় মানুষের মানবিক চাহিদা পূরণে কাজ করছে। কাওথার বলেন, ‘নিকটতম মুদি দোকানটি ৩০ মিনিটের গাড়ি দূরে। জীবিকা ও খাদ্যের জন্য প্রতিদিন প্রচেষ্টা করতে হয়।’ অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালসহ মানবাধিকার সংস্থাগুলো ইসরাইলি হামলায় বেসামরিক স্থাপনার ব্যাপক ধ্বংসের তদন্তের আহ্বান জানিয়েছে। এরিকা গুয়েভারা রোসাস, অ্যামনেস্টির সিনিয়র পরিচালক, বলেন, ‘এ ধরনের ধ্বংসযজ্ঞ পুরো এলাকা বসবাসের অযোগ্য করে তুলেছে। এক বছরেরও কম সময়ে প্রায় ১০,০০০ স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়েছে।’ শাব্বি পরিবারের মেয়ে জাহরা বলেন, ‘পূর্বে আমাদের গ্রামে দোকান, বন্ধু, স্কুল...