পরদিন ১৩ সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে ৯টার দিকে সৈয়দপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে সাইফুলকে কর্দমাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ। তখন জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে পুলিশ জানায়, শ্রমিক অসন্তোষকে কাজে লাগিয়ে মালিকপক্ষের কাছ থেকে মুক্তিপণ আদায়ের জন্য আত্মগোপনে ছিলেন সাইফুল। পরে ডিবি পুলিশ সাইফুল ও তার বাবা শফিকুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে। এবং মামলা দিয়ে কারাগারে পাঠায়। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে বুধবার সকাল থেকেই এভারগ্রিন কারখানার শ্রমিকরা ইপিজেডের সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। পরে পুলিশ গিয়ে তাদের সেখান থেকে সরিয়ে দেয়। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শ্রমিকরা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে ডিসি অফিসের সামনের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন। দুই ঘণ্টা পর দুপুর দেড়টায় শ্রমিকরা অবরোধ তুলে নিলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। এরপর জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা ও...