শেখ হাসিনার আমলে অমৎস্যজীবী হয়েও অনেকে কার্ড পেয়েছিলেন মৎস্যজীবীর। তালিকা অনুসন্ধান করে এ ধরনের ভুয়া কার্ডগুলো বাতিল করা হয়েছে বলে জানান মৎস্য ও প্রাণীসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেন, আমরা চাই যেন প্রকৃত জেলেরা কার্ড পেতে পারে। সেইসঙ্গে যে পরিবারে পুরুষ জেলের কার্ড থাকবে সেখানে নারীদেরও থাকতে হবে। গতকাল রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে বেসরকারি গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থা সেন্টার ফর ন্যাচারাল রিসোর্স স্টাডিজ (সিএনআরএস) আয়োজিত ‘টেকসই মৎস্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ক জাতীয় নীতি সংলাপে’ প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন ফরিদা আখতার। উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, নিজেদের সীমাবদ্ধতা রয়েছে। মাছ ধরা নিষিদ্ধ করা সময়ে যতজনকে ভিজিএফ কার্ডের আওতায় সহযোগিতা দেওয়া দরকার তা দেওয়া সম্ভব হয় না। এর পরিমাণ ও সংখ্যা বাড়ানোর জন্য আমরা অর্থ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি। আমরা একটি...