চাঁদপুর ইউনিয়ন ভূমি কার্যালয়ের কর্মকর্তা মোতাহার হোসেন বলেন, সপ্তাহখানেক আগে অবৈধ ড্রেজারের পাইপ ভেঙে গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। ফের বালু তোলার বিষয়টি এসিল্যান্ডকে জানানো হয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পদ্মা ও গড়াই নদী দ্বারা বেষ্টিত কুমারখালী উপজেলা। পদ্মা-গড়াই ছাড়াও কালিগঙ্গা ও ডাকুয়া নামের দুইটি মরা নদী রয়েছে। এছাড়াও পদ্মা ও গড়াইয়ের বিভিন্ন স্থানে চর জেগে নদীর কোল সৃষ্টি হয়েছে। বর্ষা মৌসুমের আগে এসব স্থান থেকে বিভিন্ন চক্র ভ্যেকু দিয়ে কোটি কোটি টাকার বালু লুট করেছে। প্রশাসন একাধিকবার অভিযান চালিয়েও তা থামাতে পারেনি। বর্তমানে সবস্থানে পানিতে থৈ থৈ। তবুও ধলনগর শ্মশ্বানঘাট, জগন্নাথপুর ইউনিয়নের চর জগন্নাথপুর নতুন বাজার সংলগ্ন পদ্মা নদীর কোল এবং শিলাইদহ ইউনিয়নের মাজগ্রাম পদ্মা নদীতে ড্রেজার মেশিন বসিয়ে অবৈধভাবে বালু লুট করছে বিভিন্ন চক্র। অবৈধভাবে বালু তোলার ব্যাপারে জিরো টলারেন্স...