অন্তর্বর্তী সরকার ও তরুণদের সামনে নেপালে স্থিতিশীলতা ফেরানোর বড় চ্যালেঞ্জ। তাই দুর্নীতিমুক্ত ও জবাবদিহির প্রশাসন গড়ার পরামর্শ রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের। সরকারের প্রতি সেনাবাহিনী ও আমলাদের সমর্থনকে ইতিবাচকভাবে দেখছেন তারা। এছাড়া, জাতিসংঘসহ ভারত, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনও বিশেষ ভূমিকা রাখবে বলে মনে করছেন তারা। দুই দিনের গণবিক্ষোভে পতন হয় কেপি শর্মা ওলির সরকারের। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানমন্ত্রী হয়ে নেপালের দায়িত্ব নেন সুশীলা কার্কি। এবার অস্থায়ী সরকার ও তরুণদের উচিত একটি দুর্নীতিহীন ও জবাবদিহিমূলক প্রশাসন গড়ে তোলা। যা কাজ করবে মানুষের জন্য, বলছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষক পুরঞ্জন আচার্য। তরুণদের বিক্ষোভকে ঐতিহাসিক ঘটনা বলছেন এই বিশ্লেষক। নেপালে স্থিতিশীলতা ফিরাতে সুশীলা কার্কি বড় চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হবেন বলেও মনে করছেন তিনি। পুরঞ্জন আচার্য বলেন, ‘নেপালে সরকার পরিবর্তনের ঘটনা তরুণদের জন্য অসামান্য সুযোগের পাশাপাশি চ্যালেঞ্জও দাঁড় করিয়েছে। তারা তেমন...