রাশিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করতে গিয়ে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে খোঁজ নেই আনাস্তাসিয়া স্ভিয়েতকোভার স্বামী ইয়ারোস্লাভ কোচেমাসভের। তার সহযোদ্ধারাও কিছু জানাতে পারেননি। আর মাঝেমধ্যে যুদ্ধশিবিরে প্রবেশাধিকার পাওয়া আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা রেডক্রসও কিছু জানাতে পারেনি। তাই আনাস্তাসিয়া জানেন পর্যন্ত না, তার স্বামী জীবিত নাকি মৃত। বন্দী বা নিহত সেনার তথ্য ক্রেমলিনের তরফ থেকে নিয়মিত প্রকাশ করা হয় না। সম্প্রতি রাশিয়া হাজারের বেশি ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পাঠিয়েছে। যদি সত্যিই কোচেমাসভ নিহত হয়ে থাকেন, তবে অন্তত শোক প্রকাশের সুযোগ পেতে পারেন স্ভিয়েতকোভা। কিন্তু সেটাও এখনও অনিশ্চিত, কারণ ইউক্রেনের ফরেনসিক শনাক্তকরণ ল্যাবগুলো একসাথে এত মৃতদেহ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে। অনেক দেহ আংশিক পোড়া বা খণ্ডিত হওয়ায় শনাক্তকরণ আরও জটিল হয়ে উঠেছে। স্বামীর ভাগ্য জানতে না পারার বাস্তবতাই কুঁড়ে কুঁড়ে খাচ্ছে স্ভিয়েতকোভাকে। রয়টার্সের প্রতিনিধিকে তিনি...