কনস্টান্টিনোডিস বলেন, ‘ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও তাপের কারণে জনস্বাস্থ্যের বিপদ এখনো অবমূল্যায়ন করা হচ্ছে।’ বিশেষজ্ঞরা জানান, ২০০৩ সালের ভয়াবহ তাপপ্রবাহে ইউরোপে ৭০ হাজার মানুষের মৃত্যুহয়েছিল। তারপর থেকে শহরগুলো কিছুটা প্রস্তুত হলেও ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রা ও বৃদ্ধ জনগোষ্ঠীর কারণে জরুরি পরিষেবাগুলো হিমশিম খাচ্ছে।চিকিৎসকরা স্থানীয় কর্মপরিকল্পনা, শহরে আরো সবুজায়ন, অবসরপ্রাপ্তদের জন্য শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা— এ ধরনের পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।গবেষণায় জড়িত না থাকা অলাভজনক স্বাস্থ্যগোষ্ঠী ‘ওয়েলকাম’-এর একজন বিশেষজ্ঞ ম্যাডেলিন থমসন বলেন, ‘নতুন তথ্য প্রমাণ করে যে, ইউরোপের কোনো শহরই ঝুঁকিমুক্ত নয়। আমরা যদি এখনই পদক্ষেপ না নিই, মৃত্যুর সংখ্যা বাড়বে। জীবাশ্ম জ্বালানি বন্ধ করে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ মানুষদের রক্ষার নীতি বাস্তবায়ন জরুরি।’সূত্র: দ্য গার্ডিয়াননিউজজি/এস আর হয়েছিল। তারপর থেকে শহরগুলো কিছুটা প্রস্তুত হলেও ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রা ও বৃদ্ধ জনগোষ্ঠীর কারণে জরুরি পরিষেবাগুলো হিমশিম খাচ্ছে।চিকিৎসকরা স্থানীয় কর্মপরিকল্পনা, শহরে...