জনতার ভিড় সামনে এগিয়ে গেল। লোহার গেটে ঠকঠকাল।ঢোলের মতো শব্দ ছড়িয়ে পড়ল চারপাশে। হাজার হাজার মানুষ ব্যারিকেড ভেঙে ভেতরে ঢুকে পড়ল। অথচ কয়েক ঘণ্টা আগেও সেই ব্যারিকেড ক্ষমতার রক্ষকের ভূমিকায় ঠাঁই দাঁড়িয়েছিল। কদিন আগেই এমন দৃশ্য দেখা গেল নেপালে। এর আগে ২০২৪ সালে বাংলাদেশে এবং ২০২২ সালে দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিবেশী দেশ শ্রীলঙ্কায় একই ঘটনা ঘটেছিল। এসব দেশে সরকারপ্রধানের বিলাসবহুল বাড়ি ছিল দুর্ভেদ্য ক্ষমতার এক প্রতীক, যা সাধারণের ধরাছোঁয়ার বাইরে। তবে সরকার পতনের সঙ্গে সঙ্গে সাময়িকভাবে সেই বাড়ির মালিক হয়ে ওঠে জনগণ। নেপালে তিন কোটি মানুষের বাস। চীন ও ভারতের মধ্যে অবস্থিত এক পাহাড়ি দেশ। এখন দেশটি ভবিষ্যৎ এমনভাবে সাজাচ্ছে, যা প্রচলিত নির্বাচনী গণতন্ত্রের ধারা থেকে আলাদা। দক্ষিণ এশিয়ায় তরুণদের বিক্ষোভ-আন্দোলনে একাধিক সরকারের পতন ঘটিয়েছে। এই ঘটনা বিস্তৃত এক প্রশ্নের জন্ম...