“বিদ্যুৎ ও গ্যাস মিটার উৎপাদনে টেশিস একেবারে তলানিতে। যুগের পর যুগ ইনোভেশন না থাকায়, নতুন পণ্য না থাকায়, উৎপাদিত পণ্য রুপান্তর করতে ব্যর্থ বলে টেশিস ধ্বংস প্রায়।” তবে এখনও প্রতিষ্ঠানটির উৎপাদনের 'চমকপ্রদ লোকেশন', বড় পরিসরে উৎপাদনের 'ফ্লোর', 'ইউনিক ফেসিলিটি' রয়েছে বলেও লিখেছেন প্রধান উপদেষ্টার এ বিশেষ সহকারী। ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, “তবে এর কিছু প্রডাকশন ফেসিলিটি রয়েছে যা ইউনিক। অত্যন্ত চমকপ্রদ লোকেশন, বড় পরিসরের প্রোডাকশন ফ্লোর এবং বেশ কিছু প্রোডাকশন ফ্যাসিলিটি মিলিয়ে এখনও টেশিসকে উৎপাদনে নেওয়ার সুযোগ আছে। “বাংলাদেশে বেসিক ও লো-টেক কমিউনিকেশন যন্ত্রপাতি এখনও বেশুমার আমদানি হয়। সাধারণ সুইচ, হাব, ওয়াই-ফাই রাউটার, বিভিন্ন ধরনের চার্জার ও অ্যাডাপ্টার, সিসি ক্যামেরা, টিভি, পিসি ও ফোন অ্যাক্সেসরিজ, টিভির সেট-টপ বক্স এসব এখনও বিদেশ থেকে আমদানি হয়, কিছু ক্ষেত্রে কেজি দরে। এই হতাশাজনক...