এই ধরনের এআই ট্রেন্ডের মূল ঝুঁকি হল আপলোডেড ছবির অপব্যবহার। আপনার আপলোড করা ছবি ব্যবহার করে সহজেই ভুয়ো বা আপত্তিকর কনটেন্ট যকে ডিপফেক বলা হয়, তা তৈরি করা সম্ভব। গুগল জানাচ্ছে, তারা ছবিতে SynthID নামে একটি অদৃশ্য ডিজিটাল ওয়াটারমার্ক ব্যবহার করে। এর মাধ্যমে ছবিটি এআই জেনারেটেড কি না, তা বোঝা সম্ভব। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই ওয়াটারমার্ক নকল করা বা মুছে ফেলা তেমন কঠিন নয়। আর কোনও ছবি আসল নাকি এআই জেনারেটেড তা যাচাই করার কোনও টুল সাধারণ মানুষের এখনও নেই। একদিকে ট্রেন্ডে গা ভাসানো অন্য দিকে নিজের তথ্যের সুরক্ষা। আপনি কোনটা বেছে নেবেন? কিন্তু সহজ কয়েকটি নিয়ম যদি আপনি মেনে চলেন, তাহলে ব্যালেন্স করে চলতে পারবেন। কোনও একটা বেছে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে দোলাচলে থাকতে হবে না। কী কী নিয়ম মেনে...