তিনি ডনাল্ড ট্রাম্পের লেখা বই প্রকাশ করেছেন, ২০২৪ সালের নির্বাচনী প্রচারের জন্য লাখ লাখ ডলার তুলেছেন এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের দ্বিতীয় মেয়াদে ওয়াশিংটনে ট্রাম্পের বিশ্বস্তদের দিয়ে প্রশাসনিক পদগুলো পূরণে সহায়তা করেছেন। সেই সের্জিও গোরকে রাষ্ট্রদূত করে দিল্লি পাঠাচ্ছেন ট্রাম্প, একই সঙ্গে তিনি দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়ার অন্যান্য দেশের সঙ্গেও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের দেখভাল করবেন। বিবিসি লিখেছে, গত অগাস্টের শেষে ট্রাম্পের এই মনোনয়নের ঘোষণা আসার পর থেকেই অস্বস্তিতে আছে ভারতের নরেন্দ্র মোদী সরকার। কূটনীতিতে অভিজ্ঞতা নেই–এমন একজনকে ভারতের মত দেশে রাষ্ট্রদূত করে পাঠানোকে স্রেফ ‘চপেটাঘাত’ হিসেবেই দেখছেন একজন বিশ্লেষক। এমনকি সাবেক মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন বোল্টনও এই মনোনয়নের কড়া সমালোচনা করেছেন। তার সোজাসাপ্টা মন্তব্য: “আমি মনে করি না তিনি (গোর) ভারতের জন্য মার্কিন রাষ্ট্রদূত হওয়ার যোগ্য।” ট্রাম্প অবশ্য নিজের ‘পার্সোনেল চিফ’ গোরকে...