যে বয়সটিকে আমরা মনে করি খেলার, সেই বয়সটিতেই শুরু হয় স্বপ্নের বীজ বপন। সেই স্বপ্নই বেড়ে ওঠে শিশুমনে, পৌঁছে যৌবনে। তাই শিশুকাল বিশেষভাবে বিশেষায়িত হতে হয়। শিশুর আশপাশ, পরিবেশ, শিক্ষা তাকে পরবর্তী জীবনে দূরদর্শী হতে শেখায়। কিন্তু কমলমতিদের কি আমরা ন্যূনতম প্রয়োজনটুকু তৈরি করে দিতে পারছি? অথচ, তাদের জন্যই আমাদের আগামী বেড়ে ওঠে, তারা তৈরি করে আগামীকে। শৈশব যে কেবল খেলার এবং আনন্দের সময় নয়, বরং একটি শিশুর মনের ভেতর যে স্বপ্ন, আশা, ভয়, স্নেহ, পছন্দ, অপছন্দ, এবং অনুভূতি গড়ে ওঠে, তা তার পরবর্তী জীবনকে এক অনন্য দিশা দেয়। শিশুরা শুধু এই পৃথিবীকে উপলব্ধি করে না, বরং তার সাথে সমন্বয় ঘটিয়ে ভবিষ্যতের পৃথিবী গড়ে তোলে। শিশুমনে পৃথিবীর অস্থিরতা, অসঙ্গতি, অসামঞ্জস্যতা খুব সহজেই প্রবাহিত হতে থাকে। তাই, এই সময়টিকে যথাযথ ভাবে...