বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোষ্টে এসব কথা জানান তিনি। পোস্টে ফয়েজ আহমদ জানান, “প্রতিষ্ঠানটি যুগের চাহিদামতো প্রযুক্তি পণ্য উৎপাদনে ব্যর্থ হচ্ছে। এই প্রতিষ্ঠানের সম্পদ বেদখল হয়েছে। কল সেন্টার যন্ত্রপাতির চাহিদা কিছু থাকলেও ওল্ড স্কুল ল্যান্ডফোন সেট, পিএবিএক্স চাহিদা কমেছে। বিদ্যুৎ ও গ্যাস মিটার উৎপাদনে টেশিস একেবারে তলানিতে। যুগের পর যুগ ইনোভেশন না থাকায়, নতুন পণ্য না থাকায়, উৎপাদিত পণ্য রুপান্তর করতে ব্যর্থ বলে টেশিস ধ্বংস প্রায়।” তিনি লিখেছেন, টেশিসের কিছু প্রডাকশন ফেসিলিটি রয়েছে যা ইউনিক। অত্যন্ত চমকপ্রদ লোকেশন, বড় পরিসরের প্রোডাকশন ফ্লোর এবং বেশ কিছু প্রোডাকশন ফ্যাসিলিটি মিলিয়ে এখনো টেশিসকে উৎপাদনে নেয়ার সুযোগ আছে বলে জানান তিনি। পোস্টে তিনি উল্লেখ করেন, বাংলাদেশে বেসিক ও লো-টেক কমিউনিকেশন যন্ত্রপাতি এখনও বেশুমার আমদানি হয়। সাধারণ সুইচ, হাব, ওয়াই-ফাই...