হারুন জানালেন, বেশ কয়েক মাস ধরে তাঁর বোন বনশ্রী কিডনি, মস্তিস্ক, হার্টেরসহ নানা সমস্যায় ভুগছিলেন। ঢাকার একাধিক হাসপাতালে কয়েক মাস ধরে চলে তাঁর চিকিৎসাসেবা। মাস দুয়েক আগে তিনি শিবচর যান। পাঁচ দিন আগে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিজে গিয়ে ভর্তি হন। কয়েক দিন ধরে চলে তাঁর চিকিৎসা।মঙ্গলবার সকালে তাঁকে মৃত ঘোষণা করা হয়। নব্বইয়ের দশকে বাংলা চলচ্চিত্রের যে কয়েকটি মুখ দর্শকের মনে গভীর ছাপ ফেলেছিল, বনশ্রীও তাঁদের একজন। একসময় পর্দায় তাঁকে ছাড়া পূর্ণ হতো না অনেক সিনেমা। কিন্তু সময়ের নিষ্ঠুরতায় এক সময় আলো থেকে ছিটকে পড়ে তিনি চলে যান অন্ধকারে। জীবনের শেষ অধ্যায়ে এসে এই নায়িকার জীবন হয়ে ওঠে সংগ্রাম, অনটন আর একাকিত্বের আরেক নাম। ১৯৯৪ সালে মুক্তি পাওয়া ‘সোহরাব-রুস্তম’ সিনেমার মাধ্যমে বনশ্রীর রুপালি পর্দায়...