মুন্সীগঞ্জের সিরাজদীখান উপজেলায় এ বছর আলুর বাম্পার ফলন হলেও দাম না পাওয়ায় লোকসানে পড়েছেন কৃষকরা। উপজেলায় ১০টি হিমাগার রয়েছে। চলতি মৌসুমে কৃষক এসব হিমাগারে ৭৩ হাজার ১৩০ মেট্রিক টন আলু মজুত রেখেছেন। তবে গত জুন থেকে সাড়ে চার মাসে বিক্রি হয়েছে মাত্র ১৫ হাজার মেট্রিক টন আলু। এখনো ৫৮ হাজার মেট্রিক টনের বেশি আলু হিমাগারে পড়ে আছে।ভাদ্র মাস শেষের পথে। মাত্র দেড় মাস পর কার্তিক মাসে শুরু হবে আগাম আলু রোপণ। কিন্তু পুরোনো আলু হিমাগারে জমে থাকায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন কৃষকরা। তারা বলছেন, এভাবে যদি আলু বিক্রি না হয়, তবে নতুন মৌসুমের আলু চাষ করা তাদের পক্ষে সম্ভব হবে না।বর্তমানে হিমাগার থেকে প্রতি বস্তা আলু বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকায়, অর্থাৎ কেজিপ্রতি মাত্র ১২ টাকায়। অথচ এক কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের...