স্বল্প সুযোগ-সুবিধায় গড়ে তোলা বিভিন্ন একাডেমি দেশের ফুটবলে নিয়মিত তরুণ প্রতিভাবান ফুটবলার সরবরাহ করে আসছে। অধিকাংশ একাডেমির লক্ষ্য থাকে পাইওনিয়ার ও নিচু স্তরের লিগগুলো। শীর্ষ স্তরের লিগে খেলার অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ফুটবলারদের সুযোগ দেওয়ার বিষয়কে অসংগতিপূর্ণ হিসেবে উল্লেখ করলেন তৃণমূলে কাজ করা বিভিন্ন একাডেমির সঙ্গে যুক্ত সংগঠকরা। এ প্রসঙ্গে লাইজু কিডস ফুটবল একাডেমির সহসভাপতি শাহাদাত হোসেন জুবায়ের বলছিলেন, ‘শীর্ষ লিগে খেলার অভিজ্ঞতা আছে—এমন ফুটবলারদের আপনি নিচু স্তরের লিগে খেলার সুযোগ দিতেই পারেন। কিন্তু এখানে কোটা নির্ধারিত করে দেওয়া উচিত ছিল। নির্দিষ্ট সংখ্যা উল্লেখ না করার কারণে তরুণ ফুটবলারদের উঠে আসার পথটা বিঘ্নিত হবে, যা খুবই দুঃখজনক।’এ ইস্যুতে বাফুফের অভ্যন্তরেই নাকি রয়েছে মতবিরোধ! সূত্র জানিয়েছে, কিছু কর্মকর্তা চাচ্ছেন শীর্ষ লিগের খেলোয়াড়দের অংশগ্রহণের সুযোগ দিলেও কোটা নির্ধারণ করা হোক। কিছু কর্মকর্তা চাচ্ছেন, বিষয়টা উন্মুক্ত...